প্রেক্ষিত: কথিত নেতা
এবং ঠোঁট অমৃত সুধাকর ;
অথচ নৈতিক স্খলন
শব্দ গেঁথে চড়ুইভাতি রচিত রঙ্গন!
অতুল্য ধর্মগ্রন্থ
তথ্যের তত্ত্ব যে করে অশ্রাব্য বিশ্লেষণ;
নির্বোধ!
যে বিষয় অন্ধ, ধর্ম ব্যবচ্ছেদ তার ভুল
এখনও তখনও ধর্মগ্রন্থ
অরবিন্দ রাত জ্যোৎস্না ছড়ায় ইন্দিবর সুশ্রী ফুল।
যাপন করা সম্পর্ক বিভাজিত ;
চলচ্চিত্র গানের সুর পাশবিক বিজ্ঞাপন
ধুয়ে মুছে
আমাদের আমরা বিচ্ছিন্ন দ্বীপ এক।
বুমেরাং বীজ আলো কেড়ে নেয়
অন্ধকার জমিয়ে জমিয়ে ---
নিঃস্ব চাঁদ ; চাঁদের বুড়ী পাহাড়ি উপত্যকায়
ফুলে আর পাপে ভালোবাসা খুন
কেউ বুঝে না কতদূর
কেউ খুঁজে না হারিয়েছে যা
সব টিকটিকির সুরে ঠিক ঠিক ঠিক!!
ক্যানভাসে ছবি
সে অনেকদিন আগে
নিজে নিজেই চেয়ে নিয়েছি এক সাগর নোনাজল।
তুমিও মুগ্ধ
হৃদয়ে ভরে বর্ষায় দিয়েছ প্রসন্ন হাওর।
তখন
বৃষ্টি জেগে নরম রোদ মেঘের ফাঁকে
নিকানো আঙিনা শতসহস্র শব্দের অবিচল।
একাকী শরৎ রাতের কার্নিশে
হঠাৎ বৃষ্টি
বাগানে মুগ্ধতা বসন্তের শরীর ভিজে একাকার!
তোমার প্রখর রোদের বিছানা
তৃপ্ত তুমি
জল বাষ্প করে উড়ে বরফের ছাই;
অঙ্গ সুগন্ধি
ফোঁটা ফোঁটা ঝরে নির্ঝর
তুমি হেলে পড় নদীর তীর ঢেউ ভেঙে ক্লান্ত সাঁতার।
আজও সুশ্রী হেমন্তের গাঙচিল
আশ্বিনে মেঘাভ্র উদারতায় নিকুঞ্জ উৎসব ; অথচ
আমি উপকূলে কলমি কমল!
তোমার চোখে দিগন্ত ছোঁয়া তুমুল প্রেম ;
আর! আমি, আমিই পরিমল।।
.......................................................
বাৎস্যায়ন সূত্র মুখশ্রী
এখনও ধরে আছি,
ধারণ করে আছি
সবুজ সমৃদ্ধ
বাস্তব অগ্রগতি ফসলি জমির আইল ; অথচ
ইঁদুর গর্ত
জলশূন্য
চারদিকে শূন্য করপুট শুকনো সরাইল!
ফসল এঁদো ডুবা জল রাতের পিরীতি
হারিয়েছি যুত জোয়ার
মনে নেই প্রসূতি মায়ের মৃতব্রত শিশুই যথারীতি---!
ম্যানারিজম
ভণিতা করে সুন্দর মুখ ;
মুগ্ধ পাপিয়া হেলেনা মৌ পিয়াসা মুনিয়া
সব উত্তপ্ত লাভার ঢেউ
সিঁড়ির মতো তরতর করে ওঠে পরমণি
সহজ সাইরেন
চমৎকার লোকেশন বনানী বারিধারা গুলশান
ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ
পরিপূর্ণ চামড়া বিক্রির অবাধ বিজ্ঞাপন ;
সংবেদন
আবেদন
লাউয়ের ডগায় কিংবদন্তি আফ্রিকান-আমেরিকান
ছোট্ট বদ্বীপ
নীল জোছনা
অভিবাদন বাৎস্যায়ন সূত্র মুখশ্রী সারাৎসার উপাধান।
মুহূর্ত চাঁদের গহন
জলের ফাঁদে পা
ফাঁকা অন্তরীক্ষ
অথচ অনবদ্য আগামী জাতীয় সোপান।।