নক্ষত্র বাড়ির আগন্তুক
অপার ভাবনার বিস্তরণ ঘটেছিলো
কৈশোর কালেই
উত্তপ্ত সময় দিয়েছিল অপরিসীম
চিন্তার প্লট
সৃষ্ট গভীরক্ষত চুয়ানো জমাব্যথায়
ক্রমাগত ডুব-সাঁতার!
মিটিং-মিছিল-কারাগারের প্রকোষ্ঠ ছুঁয়ে তর্জনী
অস্ত্রে ঝলসে উঠলো পুরোদেশ!
কাঁপল জাতির পরাধীন সত্তা
একনদী রক্তবুননে তৈরি পতাকার গায়ে বোহেমিয়ান মুক্তির সাধ।
স্থিত হলেন বাঙালির বুকে।
একদা,বৈকালিক ঘুমে নির্ঘুম পালঙ্ক!
রাতের দেহে লুকানো বিশ্বাসঘাতক স্বজনের দল ধেয়ে এলো লক্ষ্যস্থির!
তন্দ্রালু দৃষ্টিতে অবাক বিস্ময়!
এমনও হয়...?
মুহূর্তের দৃশ্যপটে উঁকি দিলো একজনমের
গৃহহীন আখ্যান
গরমিল হিসাবের তর্জমা সমাপ্তির পূর্বেই নুয়ে পড়লেন অকৃতজ্ঞ ভূমির বস্ত্রহীন দেহে!
হঠাৎ, স্বর্গের সিঁড়ি বেয়ে আলগোছে নামলো সপ্তর্ষিমণ্ডল - মৃদুস্বরে বলল, "এমন ছলচাতুরীর ময়দান আপনার জন্য নয় কবি!
চলুন শুভ্রতার দেশে...
নক্ষত্রবাড়ি যেথা স্থায়ী ঠিকানা!"